Notice:

** প্লে থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত তাৎক্ষণিক ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে অগ্রিম ভর্তি চলিতেছে ** ** প্লে থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত তাৎক্ষণিক ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে অগ্রিম ভর্তি চলিতেছে ** ** প্লে থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত তাৎক্ষণিক ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে অগ্রিম ভর্তি চলিতেছে **
Parashmoni Laboratory School Founder and Chairman

প্রতিষ্ঠাতার বাণী

আলোকিত মানুষ গড়ার ক্ষেত্রে একটি ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সব সময় গুরুত্ব বহন করে। শৈশব জীবন ও কিশোর ছাত্র জীবনে কয়েক কিলোমিটার রাস্তা পায়ে হেটে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার স্মৃতি আজও আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। মেধা থাকা সত্বেও বাস্তব প্রতিকূলতারমুখে অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়ে। দক্ষ পরিচালনা পর্ষদের তত্বাবধানে যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষকমন্ডলীর শিক্ষাদানে শিক্ষার্থীরা সেরা ফলাফল করছে । এটা প্রশংসার দাবি রাখে। আমরা উচ্ছ¡সিত হই, যখন শুনি এ স্কুলের শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষা নিয়ে কর্মক্ষেত্রে সফল হচ্ছে। তখন মনে করি স্কুল প্রতিষ্ঠা করাটা বিফলে যায় নি। বর্তমান প্রতিযোগিতার যুগে সৃজনশীল মেধা বিকাশে এ স্কুলের অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে, এমনটাই কামনা করি সব সময়। আমি মনে করি , পিতা মাতার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ, ভালোবাসা ও সম্মান দেখানো শিক্ষার্থীদের কর্তব্যের মধ্যে রয়েছে। আর এ কর্তব্যবোধ হৃদয়ে ধারন করতে হবে সব শিক্ষার্থীকে। সততা, ন্যয়- নীতির মধ্য দিয়ে শিক্ষিত জাতি গড়ে ওঠবে। সে দিন বেশি দুরে নয়, আমরা শতভাগ শিক্ষিত জাতি হিসেবে আত্ম-মর্যাদাশীল হবো। উন্নত জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হব। পরশমণি ল্যাবরেটরি স্কুলের অগ্রযাত্রা প্রশংসার দাবি রাখে। এই স্কুলের নামে সমৃদ্ধ ওয়েব সাইটে সংরক্ষিত সকল তথ্য উপাত্ত শিক্ষার্থীদের পাশপাশি বিশ্ব পরিসরে স্থান পাবে এটাও কামনা করছি।

মুহা. হেলাল উদ্দিন
প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক
পরশমণি ল্যাবরেটরি স্কুল
উত্তরা-ঢাকা ও বোর্ডবাজার-গাজীপুর।

গত ২৪ জুন ২০১৪ তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক লাইব্রেরী মিলনায়তনে শিক্ষাক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য পরশমণি ল্যাবরেটরি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ, জনাব মুহাম্মদ হেলাল উদ্দিন স্যারকে “শ্রেষ্ঠ শিক্ষক” হিসেবে সম্মাননা পদক ও সনদপত্র প্রদান করছেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মাননীয় মন্ত্রী জনাব আ.ক.ম মোজাম্মেল হক এম.পি।

Like Us On Facebook
Facebook Pagelike Widget
Local Time Now


new-admission

২০২৩ নতুন শিক্ষাবর্ষে ভর্তি চলছে

পরশমণি ল্যাবরেটরি স্কুল, আমরা গড়ি শ্রেষ্ঠস্কুলে ভর্তির জন্য এবং সুশিক্ষায় শিক্ষিত ও তৃণমূল পযার্য় থেকে মজবুত ভিত্তি গড়ে দেয়াই আমাদের অংগীকার। আমাদের এ স্লোগানকে স্বল্প সময়ের পথচলায় আমরা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি।

সেরা স্কুলে ভর্তি

পরশমণি ল্যাবরেটরি স্কুল, আমরা গড়ি শ্রেষ্ঠস্কুলে ভর্তির জন্য এবং সুশিক্ষায় শিক্ষিত ও তৃণমূল পযার্য় থেকে মজবুত ভিত্তি গড়ে দেয়াই আমাদের অংগীকার। আমাদের এ স্লোগানকে স্বল্প সময়ের পথচলায় আমরা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি।

শিক্ষা উপকরণ

ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বাজারের প্রচলিত কোন নোট বা গাইড বই ব্যবহার করতে দেয়া হয় না। সকল বিষয়ভিত্তিক কম্পিউটার কম্পোজ করা উন্নতমানের হ্যান্ডনোট বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিনামূল্যে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রদান করেন। ফলে মা বাবাকে সামান্যতম দুশ্চিন্তাও করতে হয় না।

অভিভাবক মিটিং

প্রতিটি সাময়িক পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে অভিভাবক ও শিক্ষক-শিক্ষিকা সমন্বয়ে ক্লাশ ওয়ারী মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সভায় সকল অভিভাবক যে কোন ধরণের গঠনমূলক আলোচনা করার সুযোগ পান। অভিভাবকদের সকল প্রকার গঠনমূলক পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করা হয়।

শিক্ষা সফর ও বনভোজন

ছাত্র-ছাত্রীদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশ ও বাস্তব জ্ঞানার্জনের জন্য প্রতিবছর শিক্ষা সফর ও বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।

Online school payment

বিকাশ, রকেট ও ব্যাংক পেমেন্ট

পরশমণি ল্যাবরেটরি স্কুল এর নতুন পেমেন্ট সংযোজন। বিকাশ, রকেট অথবা ব্যাংক পেমেন্ট সংক্রান্ত নিদের্শনা দেখতে উপরের ছবিতে ক্লিক করুন। আপনার লেনদেনের তথ্য সংরক্ষণ করুন এবং বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ চাইলে তা প্রদান করুন।

উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা

পরশমণি ল্যাবরেটরি স্কুল এর প্রতিটি ক্যাম্পাস এর যাতায়াত ব্যবস্থা সহজ ও উন্নত। কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়া যে কোন পরিবহণে সহজেই যাতায়াত যোগ্য। প্রতিটি ক্যাম্পাস অত্যাধুনিক, নিরাপদ ও মনোরম পরিবেশে স্থাপন করা হয়েছে।

ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক

শ্রেণিকক্ষে বেত ব্যবহার করা হয় না বিধায় ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। ফলে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের সমস্যার কথা অকপটে শিক্ষকদের নিকট ব্যক্ত করতে পারে। এর ফলে শ্রেণিকক্ষেই সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।

কোরআন তেলাওয়াত

পরশমণি ল্যাবরেটরি স্কুলে প্রথম শ্রেণি থেকেই যাতে শুদ্ধভাবে কোরআন তেলাওয়াত শিখতে পারে সে জন্য নূরানী পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হাফেজ ও আলেম (ধর্মীয় শিক্ষক) দ্বারা ছাত্র-ছাত্রীদের প্রশিক্ষিত করে গড়ে তোলা হয়।

নিরাপত্তা ও পরিবহণ ব্যবস্থা

সার্বক্ষণিকভাবে নিয়োজিত নিরাপত্তা প্রহরীর মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়। আমাদের প্রতিটি ক্যাম্পাস সি.সি. ক্যামেরা কর্তৃক সার্বক্ষণিক নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এবং দূর-দূরান্তের ছাত্র-ছাত্রীদের বিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনে (ভ্যান ও মাইক্রোবাস) আসা-যাওয়া করার সুযোগ রয়েছে।হয়।

অনলাইন ক্লাস লিংক

ধারাবাহিকভাবে পাঠ পরিকল্পনা (Diary) ও শিক্ষকদের টিউটোরিয়াল ভিডিও (Tutorial Video) /ZOOM/Google Meet লিংক পাওয়ার জন্য উপরের ছবিতে ক্লিক করে প্রাপ্ত ক্লাস ভিত্তিক প্রদত্ত লিংক গুলোতে ক্লিক করে ক্লাসে যুক্ত হোন

ফলাফল

পরশমণি ল্যাবরেটরি স্কুল প্রতিষ্ঠা পরবর্তী বছর থেকে প্রতিটি বছর সাফল্যর ধারা অব্যাহত রয়েছে। রাজউক ভর্তি পরীক্ষা সহ শ্রেষ্ঠ স্কুল সমূহে ভর্তি পরীক্ষায় অভাবনীয় ফলাফল সহ পি.এস.সি পরীক্ষায় সাফল্যর ধারা অব্যাহত রয়েছে।

পরীক্ষা পদ্ধতি

প্রতিটি অধ্যায় শেষে ২০ নম্বরের সি.টি পরীক্ষা, প্রতিটি সাময়িকের একমাস পূর্বে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসের উপর ৩০ নম্বরের ১টি টিউটোরিয়াল পরীক্ষা এবং প্রদত্ত সিলেবাস মোতাবেক ১০০ নম্বরের সাময়িক পরীক্ষা নেয়া হয়উল্লেখ্য যে, বার্ষিক পরীক্ষা পুরো বইয়ের উপর হয়ে থাকে।

টিফিন

একমাত্র বাসায় তৈরি খাবারই স্কুলে টিফিন হিসেবে গ্রহনযোগ্য এবং উক্ত টিফিন একজন দায়িত্বশীল শিক্ষকের উপস্থিতিতে শ্রেণিকক্ষে সম্পূর্ণ শেষ করানো হয়। হোটেল কিংবা ফাস্টফুডের খাবার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। বিদ্যালয় থেকে ১০০% বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ করা হয়।

উত্তরপত্র মূল্যায়ন পদ্ধতি

উত্তরপত্র মূল্যায়ন পদ্ধতি উত্তরপত্র মূল্যায়নের কোন নম্বর কাটা হলে, তার কারণ মন্তব্য আকারে লেখা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্য বাধ্যতামূলক বিধায় কি ভুল হয়েছে তা ছাত্র-ছাত্রী এবং অভিভাবকরাও সহজেই বুঝতে ও জানতে পারেন।

পরশমণি ল্যাবরেটরি স্কুলের মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:

  • সেরা স্কুলে ভর্তি : ছাত্র-ছাত্রীদেরকে রাজউক স্কুল এন্ড কলেজ, ভিকারুননিসা নূন স্কুল, আইডিয়াল ও হলিক্রস সহ ঢাকার সেরা স্কুলগুলোতে ভর্তিযোগ্য করে গড়ে তোলা হয়।
  • পৃথক বালক-বালিকা শাখা : প্লে শ্রেণি থেকেই বালক এবং বালিকাদের পৃথক শাখায় ক্লাশ নেয়া হয়।
  • গৃহ শিক্ষকের প্রয়োজন হয় না : স্কুল সময়ের পরে সবল ও দুর্বল ছাত্র-ছাত্রীদের আলাদা ব্যাচে সপ্তাহে ৫ (পাঁচ) দিন প্রাইভেট পড়ানো হয়। যার বিপরীতে কোন ফি নেয়া হয় না। ফলে ছাত্র-ছাত্রীদের বাসায় কোন গৃহ শিক্ষকের প্রয়োজন হয় না। মা-বাবাকে পড়ানোর অনুমতিও দেওয়া হয় না। এমনকি সন্তানকে বার বার পড়তে বস, পড়তে বস এ কথাটা বলাও সম্পূর্ণ নিষেধ।
  • ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক : শ্রেণিকক্ষে বেত ব্যবহার করা হয় না বিধায় ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। ফলে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের সমস্যার কথা অকপটে শিক্ষকদের নিকট ব্যক্ত করতে পারে। এর ফলে শ্রেণিকক্ষেই সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।
  • দুবর্ল ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ তত্ত্বাবধান : যে সকল ছাত্র-ছাত্রী ৮০% এর কম নম্বর পায় তাদের দৈনিক প্রতিবেদন কার্ড এবং ডায়েরী অধ্যক্ষ সাহেব স্বয়ং চেক করে থাকেন।
  • ডায়েরী ব্যবহার : প্রতিদিন বিষয়ভিত্তিক পড়া আদায় শেষে ডায়েরীতে Yes/No মন্তব্য লেখা শিক্ষকদের জন্য বাধ্যতামূলক বিধায় সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দ সহজেই তাদের সন্তানের পড়াশুনার অগ্রগতি সম্পর্কে অবগত হতে পারেন।
  • হ্যান্ডনোট : ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বাজারের প্রচলিত কোন নোট বা গাইড বই ব্যবহার করতে দেয়া হয় না। সকল বিষয়ভিত্তিক কম্পিউটার কম্পোজ করা উন্নতমানের হ্যান্ডনোট বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিনামূল্যে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রদান করে থাকেন। ফলে মা বাবাকে সামান্যতম দুশ্চিন্তাও করতে হয় না।
  • দৈনিক প্রতিবেদক কার্ড : বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক উদ্ভাবিত বিশেষ বৈশিষ্ট্যমন্ডিত দৈনিক প্রতিবেদন কার্ড (১২ মাসে ১২টি) এর মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা দৈনিক কত ঘন্টা পড়াশুনা করে তা অবগত হন এবং উক্ত কার্ড ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক ও স্কুল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রতিদিন স্বাক্ষরিত হয় বিধায় অমনোযোগী ছাত্র-ছাত্রীরাও বাসায় নিয়মিত পড়াশুনায় মনোযোগী হয়ে উঠতে বাধ্য হয়।
  • সুন্দর হাতের লেখা তৈরিতে ব্যতিক্রমধর্মী খাতা : বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বিশেষ পদ্ধতিতে ছাপানো ব্যতিক্রমধর্মী খাতা ব্যবহার করা হয়। বিধায় ছাত্র-ছাত্রীরা সহজেই সুন্দর হাতের লেখা লিখতে পারদর্শী হয়ে ওঠে। নিজস্ব প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি একটি বিশেষ কার্ড যা হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
  • শিক্ষাদান পদ্ধতি : বছরের শুরু থেকে নিজস্ব পদ্ধতিতে সকল বিষয়ে হ্যান্ডনোট সহ পাঠদান করানো হয় বিধায় ছাত্র-ছাত্রীরা সারা বছর চাপমুক্ত থেকে পড়াশুনা করে থাকে এমনকি বারবার রিভিশনের সুযোগ পায়।
  • পরীক্ষা পদ্ধতি : প্রতিটি অধ্যায় শেষে ২০ নম্বরের সি.টি পরীক্ষা, প্রতিটি সাময়িকের একমাস পূর্বে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসের উপর ৩০ নম্বরের ১টি টিউটোরিয়াল পরীক্ষা এবং প্রদত্ত সিলেবাস মোতাবেক ১০০ নম্বরের সাময়িক পরীক্ষা নেয়া হয়। উল্লেখ্য যে, বার্ষিক পরীক্ষা পুরো বইয়ের উপর হয়ে থাকে।
  • উত্তরপত্র মূল্যায়ন পদ্ধতি : উত্তরপত্র মূল্যায়নের কোন নম্বর কাটা হলে, তার কারণ মন্তব্য আকারে লেখা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্য বাধ্যতামূলক বিধায় কি ভুল হয়েছে তা ছাত্র-ছাত্রী এবং অভিভাবকরাও সহজেই বুঝতে ও জানতে পারেন।
  • উত্তরপত্র অভিভাবকদের প্রদর্শন : বার্ষিক পরীক্ষাসহ সকল পরীক্ষার উত্তরপত্র ছাত্র-ছাত্রী ও সম্মানিত অভিভাবকদের দেখানো হয়। এতে ছাত্র-ছাত্রীগণ তাদের ভুল সংশোধন এবং উত্তরোত্তর উন্নতি লাভের সুযোগ পায়।
  • অভিভাবক মিটিং : প্রতিটি সাময়িক পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে অভিভাবক ও শিক্ষক-শিক্ষিকা সমন্বয়ে ক্লাশ ওয়ারী মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সভায় সকল অভিভাবক যে কোন ধরণের গঠনমূলক আলোচনা করার সুযোগ পান। অভিভাবকদের সকল প্রকার গঠনমূলক পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করা হয়।
  • ছাত্র-ছাত্রীদের ছুটি গ্রহণ : স্কুলে অনুপস্থিতির জন্য বিদ্যালয় কর্তৃক নির্ধারিত Leave কার্ড এর মাধ্যমে কারণ দর্শিয়ে ছুটি মণ্জুর ও অগ্রিম ছুটি নিতে হয়।
  • সহি কোরআন তেলাওয়াত : প্রথম শ্রেণি থেকেই যাতে শুদ্ধভাবে কোরআন তেলাওয়াত শিখতে পারে সে জন্য নূরানী পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হাফেজ ও আলেম (ধর্মীয় শিক্ষক) দ্বারা ছাত্র-ছাত্রীদের প্রশিক্ষিত করে গড়ে তোলা হয়।
  • বাধ্যতামূলক কম্পিউটার ও Spoken English : প্রথম শ্রেণি থেকে সকল শ্রেণিতেই কম্পিউটার ও Spoken English শিক্ষা বাধ্যতামূলক।
  • নিরাপত্তা : সার্বক্ষণিকভাবে নিয়োজিত নিরাপত্তা প্রহরীর মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়।
  • টিফিন : একমাত্র বাসায় তৈরি খাবারই স্কুলে টিফিন হিসেবে গ্রহনযোগ্য এবং উক্ত টিফিন একজন দায়িত্বশীল শিক্ষকের উপস্থিতিতে শ্রেণিকক্ষে সম্পূর্ণ শেষ করানো হয়। [হোটেল কিংবা ফাস্টফুডের খাবার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।]
  • বিশুদ্ধ পানি : বিদ্যালয় থেকে ১০০% বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ করা হয়।
  • পরিবহন : দূর-দূরান্তের ছাত্র-ছাত্রীদের বিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনে (ভ্যান ও মাইক্রোবাস) আসা-যাওয়া করার সুযোগ রয়েছে।
  • বিদ্যালয়ের কার্যক্রম : সপ্তাহে ৬ (ছয়) দিন ক্লাশ চলে। বৃহস্পতিবার অর্ধ দিবস এবং শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি।
  • শিক্ষা সফল ও বনভোজন : ছাত্র-ছাত্রীদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশ ও বাস্তব জ্ঞানার্জনের জন্য প্রতিবছর শিক্ষা সফর ও বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।

The Schools where Our Students Get Admit Every Year

*;* বাসায় কোন গৃহশিক্ষকের প্রয়োজন হয় না *;*